1. dainikbijoybangla2020@gmail.com : dainik bijoybangla : dainik bijoybangla
  2. laksamitinfo@gmail.com : FuwN9IPqmZ :
  3. gmsrobel@gmail.com : gms robel : gms robel
  4. kader3071@gmail.com : Abdul Kader : Abdul Kader
December 4, 2023, 2:34 am
ব্রেকিং নিউজ:
খাল-বিল ও নদী-নালাসহ প্রাকৃতিক জলাশয়ের পানি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছে সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত টঙ্গীর ইমাম হোসাইন রনির বাড়িতে চলছে শোকের মাতম আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত ছয়টি ভূমি অফিসে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী পুত্র সন্তানের মা হয়েছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি দীর্ঘ ১৩ বছর পর আবারও ছোট পর্দায় দেখা যাবে অভিনেত্রী ইপশিতা শবনম শ্রাবন্তীকে টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবীতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ মৃত্যুর আগে হজে যেতে চান মৌসুমী মারা যাওয়ার পর তাঁর লাশ যেন কাউকে দেখতে দেওয়া না হয় স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের সাথে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ র‌্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা ছাড়া র‌্যাব গ্রেপ্তার করতে পারে কি না, জানতে চান হাইকোর্ট

হু হু করে বাড়ছে ব্রহ্মপূত্র-ধরলার পানি কুড়িগ্রামে পানিবন্দি দেড় লক্ষাধিক মানুষ

  • Update Time : Saturday, June 18, 2022
  • 53 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক: গত দুইদিনে ব্রহ্মপূত্র ও ধরলা নদীর পানি যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল। শনিবার সকালে ব্রহ্মপূত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে ২২ সেন্টিমিটার এবং ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে ২২ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি বাড়ার সাথে সাথে তলিয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। সেইসাথে বানভাসী এলাকায় দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকট।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত তিনদিনে অস্বাভাবিকভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার ৯ উপজেলার ৩০টি ইউনিয়নের প্রায় ১২৫টি গ্রামের দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রৌমারী, উলিপুর ও সদর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির বেশি অবনতি ঘটেছে। বন্যায় জেলায় প্রায় ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। ফসলাদি নিমজ্জিত হয়েছে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর। নদী ভাঙন ও সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় বানভাসী মানুষ রয়েছে চরম দুর্ভোগের মধ্যে।

এদিকে তীব্র পানির স্রোতে নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মুড়িয়ারহাট এলাকায় অস্থায়ী বেড়িবাঁধের ২০/২২ ফুট ভেঙে মেইনল্যান্ডের ফসলাদি তলিয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে উপাজেলা প্রশাসন থেকে রৌমারীতে ৬ হাজার এবং সদর উপজেলায় প্রায় ৫০০ প্যাকেট শুকনো খাবার দুর্গতদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।

জেলা পর্যায়ে ২০ লক্ষ টাকা এবং ৪০০ মেট্রিকটন চাল মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই সরকার। তবে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাসেদুল হাসান জানান, আমরা দুর্গত এলাকা পরির্দশন করছি। এরই মধ্যে উদ্ধার কার্যক্রম এবং শুকনো খাবার বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণ মজুদ রয়েছে। কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক কৃষিবিদ আব্দুর রশীদ জানিয়েছেন, দ্বিতীয় দফা বন্যায় তলিয়ে যাওয়া ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা বেড়েছে। পানি নেমে গেলে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে নেয়া হবে। যাতে বন্যা পুনর্বাসন প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় তাদেরকে সহযোগিতা করা যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

এই বিষয়ে আরও খবর....
© All rights reserved © 2022 পীরজাদা মো: নোয়াব আলী
Theme Customized By LaksamIT-01712808501