নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার বলেছেন, জ্ঞান অর্জন ব্যতীত আন্দোলন-সংগ্রামে কখনো সফল হওয়া যায় না। এ কারণে অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। একটা পদ্মা সেতু না হলে জাতির কিছু যায়-আসে না। কিন্তু শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেলে জাতির অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়ে।
শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে গাজীপুর মহানগর বাসন থানা বিএনপি আয়োজিত স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে শনিবার অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাসান উদ্দিন সরকার এসব কথা বলেন।
বাসন মেট্রো থানা বিএনপির সভাপতি মো. বশির আহমেদ বাচ্চুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুসলিম উদ্দিন চৌধুরী মুসার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মাজহারুল আলম, মহানগর বিএনপির আহবায়ক মো. সালাহ উদ্দিন সরকার।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মো. সোহরাব উদ্দিন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. শওকত হোসেন সরকার, জিএস আনোয়ারুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো. সুরুজ আহমেদ, মো. জয়নাল আবেদীন তালুকদার, মো. হুমায়ুন কবির রাজু, মহানগর শ্রমিক দল আহবায়ক মো. ফয়সাল সরকার।
আরও উপস্থিত ছিলেন- মহানগর বিএনপি নেতা আব্দুর রহিম খান কালা, মো. সাইফুল ইসলাম টুটুল, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মো. মনির হোসেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শহীন, মহিলা দলের সভানেত্রী শিরিন চাকলাদার, মহানগর তাঁতী দল আহবায়ক মো. তাজুল ইসলাম বেপারী, কৃষকদল কেন্দ্রীয় নেতা হারুন-অর-রশিদ, বিএনপি নেতা আব্দুর রশিদ ডালি, রফিকুল ইসলাম রাতা, মহানগর ওলামা দল সদস্য সচিব মো. খোকন বিশ্বাস, জাসাস মহানগর সদস্য সচিব মো. কৌশিক খান, মো. আতাউর রহমান, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্র দল নেতা তাজুল ইসলাম মিল্টন, মহানগর ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ শরীফ আজাদ, লুৎফর রহমান, মো. শওকত হোসেন বাবু, মো. নাহিদ বাবু, মো. আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম দিপু, শেখ মো. সুমন, মো আব্দুল মান্নান, সুমন পালোয়ান প্রমুখ।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মাজহারুল আলম বলেন, দেশ স্বাধীনের পর একজন মাত্র ব্যক্তি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। সেই খ্যাতিমান ব্যক্তি ড. ইউনুসকে পদ্মার পানিতে চুবানোর হুমকি দিয়ে তিনি প্রমাণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা তার নেই। যুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগ নেতারা আত্মরক্ষার জন্য কেউ পাকিস্তানে আবার কেউ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা কেউ সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেননি। সম্মুখ সমরে নেতৃত্বদানকারী জিয়াউর রহমান সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে ইতিহাস পাল্টে যেত।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.